╲\╭┓
╭☆ ╯ 🔮::::::|| মোহ |||:::::🔮
┗╯\╲ ➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
╬═╬ ✍
╬═╬
📓 সক্রেটিস বলেছিলেন -----
Having the fewest wants, I am nearest to the gods.
⛺ সুতরাং ------//
পার্থিব আকর্ষণকে যে জয় করতে পারে না, সে কখনো ধার্মিক হতে পারে না। ত্যাগ করা অতিব কস্টদায়ক, কারন মোহ দারুনভাবে আমাদের মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে।
⛺ কিন্তু ------//
একবার ত্যাগ করতে পারলেই সেই জীবন অতীব আনন্দদায়ক।
গীতার প্রথম অধ্যায়ে অর্জুন যুদ্ধ করতে অপারগতা জানালেন একমাত্র মোহের বশে।
তাই শ্রীকৃষ্ণ মোহ দেখে হাসলেন।
কৃষ্ণ তার গুহ্য রহস্য উন্মোচন করার পর অবশেষে অর্জুনকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ---
হে পার্থ, তোমার মোহ নাশ হয়েছে কি?
উত্তরে অর্জুন বলেছিলেন -----
হ্যা প্রভু, আমার মোহ নাশ হয়েছে
এবার আমি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।
⛺ কিন্তু ------//
অর্জুন ভুল করেছিল। যূদ্ধে তার আত্মীয়দের দেখে বিচলিত হয়েছিল। একজন সন্যাসী যদি চিন্তন করে, আমার স্রী আছে, পুত্র আছে, কন্যা আছে,,, তাহলে কি সেই সন্যাসী হতে পারে?
শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে দিয়ে এই শিক্ষাই দিয়েছিলেন প্রথম অধ্যায়ে।
⛺ কিন্তু ------//
সন্যাসী সাজলে সন্যাসী হয় না। মোহযুক্ত মন বড়ই লালসাময়। মোহই ভোগের কামনা সৃস্টি করে।
মোহই মায়া, মোহই কায়া,
মোহই সকল ব্যাধীর মুল।
যতক্ষন মোহ আছে
ততক্ষন সব কিছুই আছে।
মোহ নাই তো কিছুই নাই।
মোহ সবসময় বন্ধন তৈরি করে। এই বন্ধন ছিন্ন করাই যোগীর প্রথম কাজ। যোগী বা সন্যাসী হওয়া মানেই পরিবার বা সমাজ থেকে সেই মৃত।
মোহ মুক্তি ঘঠলেই মোক্ষ লাভ হয়। গীতায় এই শিক্ষায়ই দিয়েছিলেন ।
মোহ নাশ হলেই ত্যাগ অনিবার্য।
আর একবার কেউ ত্যাগ করতে পারলেই জীবন ও জগৎ অমৃতময়। পার্থিব জগতের আর কোনো কিছুই তাকে আর স্পর্শ করে না।
⛺ কিন্তু ------//
আবার মোহ আছে বলেই জানার আগ্রহও আছে। মোহ আছে বলেই জ্ঞানের পিপাসাও আছে।।
তাই মোহকেই যূক্ত করতে হবে স্বকাম, নিস্কাম ও নিয়ত কর্মে, তবেই মোহ হবে দোষ মুক্ত।
পুজাতো করা হয় মনের আসুরিক প্রবৃত্তি বিনাশ সাধনের জন্য। অথচ সেই দিকে কারো মন নেই। পুজা করে কী কেউ সাধক হতে পেরেছে?? পুজাতো বাহ্যিক বিষয় নয়। পুজাতো আসুরিক প্রবৃত্তি বিনাশ করে দৈব শক্তি জাগ্রত করার অনুশীলন মাত্র।
⛺ সুতরাং ------//
আসুন সতানতীরা ,, গীতা মুখস্ত না করে, গীতার মর্ম অনুধাবন করে,, আমাদের হ্রিদয় মন্দিরে প্রবেশ করে কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ নাশ করে মুক্তির পথ খুজি। আর এতেই হবে প্রকৃত মুক্তি। শুধু পুজা দিয়ে মোক্ষ লাভ কখনো হয় না। শুধু পুজা করে আমরা আজ সময় নস্ট না করে, চলুন সবাই -----গীতা, বেদের আলোকে প্রানায়াম, ধ্যান, পুজার প্রকৃত অনুশীলনের দ্বারা আসুরিক প্রবৃত্তি দমন করি।
এতে দেহ হবে স্বর্গ, পরিবার হবে মন্দিরময়, সমাজ হবে তীর্থময়, বিশ্ব হবে শান্তিময়
╭☆ ╯ 🔮::::::|| মোহ |||:::::🔮
┗╯\╲ ➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
╬═╬ ✍
╬═╬
📓 সক্রেটিস বলেছিলেন -----
Having the fewest wants, I am nearest to the gods.
⛺ সুতরাং ------//
পার্থিব আকর্ষণকে যে জয় করতে পারে না, সে কখনো ধার্মিক হতে পারে না। ত্যাগ করা অতিব কস্টদায়ক, কারন মোহ দারুনভাবে আমাদের মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে।
⛺ কিন্তু ------//
একবার ত্যাগ করতে পারলেই সেই জীবন অতীব আনন্দদায়ক।
গীতার প্রথম অধ্যায়ে অর্জুন যুদ্ধ করতে অপারগতা জানালেন একমাত্র মোহের বশে।
তাই শ্রীকৃষ্ণ মোহ দেখে হাসলেন।
কৃষ্ণ তার গুহ্য রহস্য উন্মোচন করার পর অবশেষে অর্জুনকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন ---
হে পার্থ, তোমার মোহ নাশ হয়েছে কি?
উত্তরে অর্জুন বলেছিলেন -----
হ্যা প্রভু, আমার মোহ নাশ হয়েছে
এবার আমি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।
⛺ কিন্তু ------//
অর্জুন ভুল করেছিল। যূদ্ধে তার আত্মীয়দের দেখে বিচলিত হয়েছিল। একজন সন্যাসী যদি চিন্তন করে, আমার স্রী আছে, পুত্র আছে, কন্যা আছে,,, তাহলে কি সেই সন্যাসী হতে পারে?
শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে দিয়ে এই শিক্ষাই দিয়েছিলেন প্রথম অধ্যায়ে।
⛺ কিন্তু ------//
সন্যাসী সাজলে সন্যাসী হয় না। মোহযুক্ত মন বড়ই লালসাময়। মোহই ভোগের কামনা সৃস্টি করে।
মোহই মায়া, মোহই কায়া,
মোহই সকল ব্যাধীর মুল।
যতক্ষন মোহ আছে
ততক্ষন সব কিছুই আছে।
মোহ নাই তো কিছুই নাই।
মোহ সবসময় বন্ধন তৈরি করে। এই বন্ধন ছিন্ন করাই যোগীর প্রথম কাজ। যোগী বা সন্যাসী হওয়া মানেই পরিবার বা সমাজ থেকে সেই মৃত।
মোহ মুক্তি ঘঠলেই মোক্ষ লাভ হয়। গীতায় এই শিক্ষায়ই দিয়েছিলেন ।
মোহ নাশ হলেই ত্যাগ অনিবার্য।
আর একবার কেউ ত্যাগ করতে পারলেই জীবন ও জগৎ অমৃতময়। পার্থিব জগতের আর কোনো কিছুই তাকে আর স্পর্শ করে না।
⛺ কিন্তু ------//
আবার মোহ আছে বলেই জানার আগ্রহও আছে। মোহ আছে বলেই জ্ঞানের পিপাসাও আছে।।
তাই মোহকেই যূক্ত করতে হবে স্বকাম, নিস্কাম ও নিয়ত কর্মে, তবেই মোহ হবে দোষ মুক্ত।
পুজাতো করা হয় মনের আসুরিক প্রবৃত্তি বিনাশ সাধনের জন্য। অথচ সেই দিকে কারো মন নেই। পুজা করে কী কেউ সাধক হতে পেরেছে?? পুজাতো বাহ্যিক বিষয় নয়। পুজাতো আসুরিক প্রবৃত্তি বিনাশ করে দৈব শক্তি জাগ্রত করার অনুশীলন মাত্র।
⛺ সুতরাং ------//
আসুন সতানতীরা ,, গীতা মুখস্ত না করে, গীতার মর্ম অনুধাবন করে,, আমাদের হ্রিদয় মন্দিরে প্রবেশ করে কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ নাশ করে মুক্তির পথ খুজি। আর এতেই হবে প্রকৃত মুক্তি। শুধু পুজা দিয়ে মোক্ষ লাভ কখনো হয় না। শুধু পুজা করে আমরা আজ সময় নস্ট না করে, চলুন সবাই -----গীতা, বেদের আলোকে প্রানায়াম, ধ্যান, পুজার প্রকৃত অনুশীলনের দ্বারা আসুরিক প্রবৃত্তি দমন করি।
এতে দেহ হবে স্বর্গ, পরিবার হবে মন্দিরময়, সমাজ হবে তীর্থময়, বিশ্ব হবে শান্তিময়
0 comments :