মনোযোগ দিয়ে পড়ুন ও জানুনঃ
আবগারী শুল্ক ৩০০ টাকা (বছরে)
বেড়েছে.... বিগত ২/৩ বছর ধরে ৫০০
টাকা দিচ্ছি বছরে আমরা যাদের
লেনদেন ১ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা
পর্যন্ত। এখন ৮০০ টাকা দিতে হবে
বছরে। কিন্তু প্রতি লেনদেনে কেটে
নিবে এরকম বিভ্রান্তি ছড়ানো
হচ্ছে। প্রবাসীদের রেমিট্যান্সের
জন্য কোন শুল্ক থাকবেনা। এখানেও
বলা হচ্ছে প্রতি লেনদেনে টাকা
কেটে নিবে। অনেকে দেখলাম
জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারনে কর,
ভ্যাট আর শুল্ককে এক করে ফেলেছে।
এদের পড়ানোর সময় আমার নেই।
বিভ্রান্তি ছড়ানো সবাইকে
তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় আনা
উচিৎ। যদিও সরকারের সেই
ক্যাপাসিটি নিয়ে আমার যথেষ্ট
সন্দেহ আছে। বিভ্রান্তি যারা
ছড়াচ্ছে তাদের জন্য এই আইনের
প্রয়োগকে অপপ্রয়োগ বলা যাবে না।
যৌক্তিক সব বিষয়ে আমরা সরকারের
বিরুদ্ধে অবস্থান নিব... যেমন
নিয়েছিলাম সেমিস্টার ফি এর উপর
৭.৫% ভ্যাট আরোপের উপর। কিন্তু একটা
বিষয় সম্পর্কিত কোন খোজখবর না
রেখে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো উচিত
না। তাহলে শিক্ষিত-সচেতন আর
অশিক্ষিত-অচেতনের সাথে পার্থক্য
কোথায়?
# ব্যাংক একাউন্ট সংশ্লিষ্ট আবগারী
শুল্ক বিষয়ে কিছু কথাঃ
"ব্যাংকে ২০ হাজার টাকার বেশি
ব্যাংকে জমা দিলে বা তুললে
প্রতি লেনদেনে কমপক্ষে ২০০ টাকা
আবগারী কর দিতে হবে।"এই কথাটা
১০০% মিথ্যা বা ভুল।
ব্যাংকের চলতি হিসাব বা সঞ্চয়ী
হিসাবে টাকা একটি নির্দিষ্ট
সীমা (সরকারীভাবে নির্ধারিত)
পর্যন্ত গেলেই বছরে একবার নির্দিষ্ট
পরিমাণ টাকা আবগারি শুল্ক
হিসাবে কাটা হয়। এটি ১৯৪৭ সাল
হতে প্রযোজ্য আছে। (আইনটি গুগল
করতে পারেন) এবার এর সীমা ও
পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করা
হয়েছে। এটি নিয়মিত ভাবে ২/৩ বছর
পর পর পরিবর্তন করা হয়। এবারও তাই
হয়েছে। সর্বশেষ পরিমাণ নির্ধারণ
করা হয় ২০১৫ সালে।
অনেকে অনেক রকম পোস্ট দিয়ে
অনেক কিছু বুঝাতে চাইছেন কিন্ত
পুরা ব্যপারটা বুঝতে পারেন
নাই...তাই কিছু বিভ্রান্তি
ছড়িয়েছে।
এই ব্যপারে সবচেয়ে আলোচিত-
সমালোচিত কথা হইল - "ব্যাংকে ২০
হাজার টাকার বেশি ব্যাংকে জমা
দিলে বা তুললে প্রতি লেনদেনে
কমপক্ষে ২০০ টাকা আবগারী কর
দিতে হবে।"
এই কথাটা ১০০% মিথ্যা বা ভুল। এই
ভুলের শুরু করে কয়েকটি শীর্ষস্থানীয়
পত্রিকা এবং কিছু অনলাইন পত্রিকা।
সাধারনত সেভিংস বা কারেন্ট
একাউন্টে সরকার মুলত দুই ধরনের শুঙ্ক
বা ট্যক্স বা কর কাটে।
প্রথমত, একাউন্টে জমা টাকার প্রাপ্ত
লাভের উপর TIN ধারী হলে ১০%, TIN
ধারী না হলে ১৫%।
দ্বিতীয়ত হল এক্সাইজ ডিউটি বা
আবগারী শুল্ক। এই আবগারী শুল্ক কাটা
হয় বছরে একবার হিসাবে। আবগারী
শুল্ক বহু আগে থেকেই আপনার একাঊন্ট
থেকে কাটা হতো। এই আবগারি শুল্ক
আপানর একাঊন্ট থেকে কাটা হয়
প্রতি বছরের শেষ দিনে মানে ৩১
ডিসেম্বর বা অনেক ব্যাংকে ১লা
জানুয়ারি । আপনাদের একাঊন্ট চেক
করলেই পাবেন। এইবার বাজেটে এই
শুল্ক এর পরিমান বাড়ান হয়েছে..এটাই
সত্য।
এইবার আসেন কি হিসাবে বছরের
শেষ দিনে একবারই শুল্ক কাটা হয় তা
হিসাব করি।
সারা বছর আপনার লেনদেন ঊপর
ভিত্তি করে এই আবগারী শুল্ক কাটা
হয়...বর্তমান বাজেটের প্রস্তাবনা মত
হিসাবটা এই রকম...
সারা বছর আপনার একাউন্টের
ব্যালেনস যদি ১০০০০০ এর নিচে
থাকে তাহলে কোন আবগারী শুল্ক
দিতে হবে না,
ব্যালেনস যদি ১ লক্ষ টাকা থেকে ১০
লক্ষ টাকার মাঝে থাকে তাহলে
৮০০ টাকা আবগারী শুল্ক দিতে হবে,
এবং ১০ লক্ষ টাকার ঊপর গেলে ২৫০০
টাকা হবে।
এবং এই আবগারী কর বা শুল্ক একবারই,
হ্যাঁ "একবারই" এবং "একবারই" কাটা
হবে...প্রতি বছর ডিসেম্বর ৩১
তারিখে বা জানুয়ারি ১ তারিখে।
হ্যা আপনার মত ফেসবুক নাগরিককে
বলছি এই আবগারী কর বা শুল্ক একবারই
কাটা হয়।
এবার বলি এফডিআর ও ডিপিএস এর
কথা।
এফডিআর ১/৩/৬/১২ মাস যে মেয়াদেই
রাখেন ওই একই হিসাব প্রাপ্ত লাভের
উপর TIN ধারী হলে ১০%, TIN ধারী না
হলে ১৫%।
আর আবগারী কর বা শুল্ক তাও ঐ একই
হিসাব এফডিআর এ টাকার পরিমাণ
১০০০০০ এর নিচে থাকে তাহলে কোন
আবগারী শুল্ক দিতে হবে না,
যদি ১ লক্ষ টাকা থেকে ১০ লক্ষ
টাকার মাঝে থাকে তাহলে ৮০০
টাকা আবগারী শুল্ক দিতে হবে,
এবং ১০ লক্ষ টাকার ঊপর গেলে ২৫০০
টাকা হবে।
৩/৬ মাসের এফডিআর এর হিসাবে
একটা ধরা আছে। এফডিআর যদি বছরের
মাঝে শুরু হয়ে বছরের মাঝেই শেষ হয়
তাহলে আবগারী কর বা শুল্ক একবার
দিতে হবে। কিন্তু তা যদি এক বছর শুরু
হয়ে পরের বছর শেষ হয় মানে অক্টবরে
বা নভেম্বরে শুরু হয়ে পরের বছর
জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে শেষ হয়
তাহলে দুইবার দিতে হবে...এক বছরের
বেশি মেয়াদে এফডিআর করলে বছর
প্রতি হিসাব হবে।
ডিপিএস এর বেলায় একই কথা যে
মেয়াদেই রাখেন প্রাপ্ত লাভের উপর
TIN ধারী হলে ১০%, TIN ধারী না হলে
১৫%। আর আবগারী কর বা শুল্ক বছর প্রতি
বছর জমা হওয়া টাকার পরিমানের ঊপর
ঐ একই ১লক্ষ টাকার উপরে থাকে
তাহলে ৮০০ টাকা .........ব্লা ব্লা
ব্লা......এবং ১০ লক্ষ টাকার ঊপর
গেলে ২৫০০ টাকা হবে।
অনেক প্রবাসি ভাই দেখি ব্যপক
আতংক, টেনশনে আছেন। তাদের বলি
আপানাদের পাঠান রেমিটেন্স এ
কোন আবগারী কর বা শুল্ক নাই। যত
খুশি টাকা পাঠান। হুন্ডি বা
বিকাশে বা মোবাইল ব্যাংকিয়ে
পা্ঠবেন না। ব্যাংকিং চ্যনেলে বা
মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে পাঠান।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানর জন্য
যে ফি দিতে হয় তা সরকার ভর্তুকি
দিবে এমন একটা প্রস্তাবনা এবারের
বাজেটে দেয়া হয়েছে। পাশ হলেই
কোন ফি দিতে হবে না দেশে
টাকা পাঠাতে। আরেকটা কথা
প্রবাসি ভাই-আপা দের বলি
আপানাদের পরিবারকে বইলেন
আপনাদের কষ্ট আর্জিত টাকা যেন
তারা কোন কাজে লাগায় বা
বিনিয়োগ করে যেখান থেকে আয়
আসবে......শপিং, বিলাসিতা বা নতুন
নতুন মোবাইল সেট কিনতে যেন ব্যয়
না করে।
আশা করি অনেকের ভুল ধারনা
কাটবে এবার।
আবগারী শুল্ক ৩০০ টাকা (বছরে)
বেড়েছে.... বিগত ২/৩ বছর ধরে ৫০০
টাকা দিচ্ছি বছরে আমরা যাদের
লেনদেন ১ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা
পর্যন্ত। এখন ৮০০ টাকা দিতে হবে
বছরে। কিন্তু প্রতি লেনদেনে কেটে
নিবে এরকম বিভ্রান্তি ছড়ানো
হচ্ছে। প্রবাসীদের রেমিট্যান্সের
জন্য কোন শুল্ক থাকবেনা। এখানেও
বলা হচ্ছে প্রতি লেনদেনে টাকা
কেটে নিবে। অনেকে দেখলাম
জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারনে কর,
ভ্যাট আর শুল্ককে এক করে ফেলেছে।
এদের পড়ানোর সময় আমার নেই।
বিভ্রান্তি ছড়ানো সবাইকে
তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় আনা
উচিৎ। যদিও সরকারের সেই
ক্যাপাসিটি নিয়ে আমার যথেষ্ট
সন্দেহ আছে। বিভ্রান্তি যারা
ছড়াচ্ছে তাদের জন্য এই আইনের
প্রয়োগকে অপপ্রয়োগ বলা যাবে না।
যৌক্তিক সব বিষয়ে আমরা সরকারের
বিরুদ্ধে অবস্থান নিব... যেমন
নিয়েছিলাম সেমিস্টার ফি এর উপর
৭.৫% ভ্যাট আরোপের উপর। কিন্তু একটা
বিষয় সম্পর্কিত কোন খোজখবর না
রেখে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো উচিত
না। তাহলে শিক্ষিত-সচেতন আর
অশিক্ষিত-অচেতনের সাথে পার্থক্য
কোথায়?
# ব্যাংক একাউন্ট সংশ্লিষ্ট আবগারী
শুল্ক বিষয়ে কিছু কথাঃ
"ব্যাংকে ২০ হাজার টাকার বেশি
ব্যাংকে জমা দিলে বা তুললে
প্রতি লেনদেনে কমপক্ষে ২০০ টাকা
আবগারী কর দিতে হবে।"এই কথাটা
১০০% মিথ্যা বা ভুল।
ব্যাংকের চলতি হিসাব বা সঞ্চয়ী
হিসাবে টাকা একটি নির্দিষ্ট
সীমা (সরকারীভাবে নির্ধারিত)
পর্যন্ত গেলেই বছরে একবার নির্দিষ্ট
পরিমাণ টাকা আবগারি শুল্ক
হিসাবে কাটা হয়। এটি ১৯৪৭ সাল
হতে প্রযোজ্য আছে। (আইনটি গুগল
করতে পারেন) এবার এর সীমা ও
পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করা
হয়েছে। এটি নিয়মিত ভাবে ২/৩ বছর
পর পর পরিবর্তন করা হয়। এবারও তাই
হয়েছে। সর্বশেষ পরিমাণ নির্ধারণ
করা হয় ২০১৫ সালে।
অনেকে অনেক রকম পোস্ট দিয়ে
অনেক কিছু বুঝাতে চাইছেন কিন্ত
পুরা ব্যপারটা বুঝতে পারেন
নাই...তাই কিছু বিভ্রান্তি
ছড়িয়েছে।
এই ব্যপারে সবচেয়ে আলোচিত-
সমালোচিত কথা হইল - "ব্যাংকে ২০
হাজার টাকার বেশি ব্যাংকে জমা
দিলে বা তুললে প্রতি লেনদেনে
কমপক্ষে ২০০ টাকা আবগারী কর
দিতে হবে।"
এই কথাটা ১০০% মিথ্যা বা ভুল। এই
ভুলের শুরু করে কয়েকটি শীর্ষস্থানীয়
পত্রিকা এবং কিছু অনলাইন পত্রিকা।
সাধারনত সেভিংস বা কারেন্ট
একাউন্টে সরকার মুলত দুই ধরনের শুঙ্ক
বা ট্যক্স বা কর কাটে।
প্রথমত, একাউন্টে জমা টাকার প্রাপ্ত
লাভের উপর TIN ধারী হলে ১০%, TIN
ধারী না হলে ১৫%।
দ্বিতীয়ত হল এক্সাইজ ডিউটি বা
আবগারী শুল্ক। এই আবগারী শুল্ক কাটা
হয় বছরে একবার হিসাবে। আবগারী
শুল্ক বহু আগে থেকেই আপনার একাঊন্ট
থেকে কাটা হতো। এই আবগারি শুল্ক
আপানর একাঊন্ট থেকে কাটা হয়
প্রতি বছরের শেষ দিনে মানে ৩১
ডিসেম্বর বা অনেক ব্যাংকে ১লা
জানুয়ারি । আপনাদের একাঊন্ট চেক
করলেই পাবেন। এইবার বাজেটে এই
শুল্ক এর পরিমান বাড়ান হয়েছে..এটাই
সত্য।
এইবার আসেন কি হিসাবে বছরের
শেষ দিনে একবারই শুল্ক কাটা হয় তা
হিসাব করি।
সারা বছর আপনার লেনদেন ঊপর
ভিত্তি করে এই আবগারী শুল্ক কাটা
হয়...বর্তমান বাজেটের প্রস্তাবনা মত
হিসাবটা এই রকম...
সারা বছর আপনার একাউন্টের
ব্যালেনস যদি ১০০০০০ এর নিচে
থাকে তাহলে কোন আবগারী শুল্ক
দিতে হবে না,
ব্যালেনস যদি ১ লক্ষ টাকা থেকে ১০
লক্ষ টাকার মাঝে থাকে তাহলে
৮০০ টাকা আবগারী শুল্ক দিতে হবে,
এবং ১০ লক্ষ টাকার ঊপর গেলে ২৫০০
টাকা হবে।
এবং এই আবগারী কর বা শুল্ক একবারই,
হ্যাঁ "একবারই" এবং "একবারই" কাটা
হবে...প্রতি বছর ডিসেম্বর ৩১
তারিখে বা জানুয়ারি ১ তারিখে।
হ্যা আপনার মত ফেসবুক নাগরিককে
বলছি এই আবগারী কর বা শুল্ক একবারই
কাটা হয়।
এবার বলি এফডিআর ও ডিপিএস এর
কথা।
এফডিআর ১/৩/৬/১২ মাস যে মেয়াদেই
রাখেন ওই একই হিসাব প্রাপ্ত লাভের
উপর TIN ধারী হলে ১০%, TIN ধারী না
হলে ১৫%।
আর আবগারী কর বা শুল্ক তাও ঐ একই
হিসাব এফডিআর এ টাকার পরিমাণ
১০০০০০ এর নিচে থাকে তাহলে কোন
আবগারী শুল্ক দিতে হবে না,
যদি ১ লক্ষ টাকা থেকে ১০ লক্ষ
টাকার মাঝে থাকে তাহলে ৮০০
টাকা আবগারী শুল্ক দিতে হবে,
এবং ১০ লক্ষ টাকার ঊপর গেলে ২৫০০
টাকা হবে।
৩/৬ মাসের এফডিআর এর হিসাবে
একটা ধরা আছে। এফডিআর যদি বছরের
মাঝে শুরু হয়ে বছরের মাঝেই শেষ হয়
তাহলে আবগারী কর বা শুল্ক একবার
দিতে হবে। কিন্তু তা যদি এক বছর শুরু
হয়ে পরের বছর শেষ হয় মানে অক্টবরে
বা নভেম্বরে শুরু হয়ে পরের বছর
জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে শেষ হয়
তাহলে দুইবার দিতে হবে...এক বছরের
বেশি মেয়াদে এফডিআর করলে বছর
প্রতি হিসাব হবে।
ডিপিএস এর বেলায় একই কথা যে
মেয়াদেই রাখেন প্রাপ্ত লাভের উপর
TIN ধারী হলে ১০%, TIN ধারী না হলে
১৫%। আর আবগারী কর বা শুল্ক বছর প্রতি
বছর জমা হওয়া টাকার পরিমানের ঊপর
ঐ একই ১লক্ষ টাকার উপরে থাকে
তাহলে ৮০০ টাকা .........ব্লা ব্লা
ব্লা......এবং ১০ লক্ষ টাকার ঊপর
গেলে ২৫০০ টাকা হবে।
অনেক প্রবাসি ভাই দেখি ব্যপক
আতংক, টেনশনে আছেন। তাদের বলি
আপানাদের পাঠান রেমিটেন্স এ
কোন আবগারী কর বা শুল্ক নাই। যত
খুশি টাকা পাঠান। হুন্ডি বা
বিকাশে বা মোবাইল ব্যাংকিয়ে
পা্ঠবেন না। ব্যাংকিং চ্যনেলে বা
মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে পাঠান।
বিদেশ থেকে টাকা পাঠানর জন্য
যে ফি দিতে হয় তা সরকার ভর্তুকি
দিবে এমন একটা প্রস্তাবনা এবারের
বাজেটে দেয়া হয়েছে। পাশ হলেই
কোন ফি দিতে হবে না দেশে
টাকা পাঠাতে। আরেকটা কথা
প্রবাসি ভাই-আপা দের বলি
আপানাদের পরিবারকে বইলেন
আপনাদের কষ্ট আর্জিত টাকা যেন
তারা কোন কাজে লাগায় বা
বিনিয়োগ করে যেখান থেকে আয়
আসবে......শপিং, বিলাসিতা বা নতুন
নতুন মোবাইল সেট কিনতে যেন ব্যয়
না করে।
আশা করি অনেকের ভুল ধারনা
কাটবে এবার।
0 comments :